একবার যে রাজাকার, চিরকালই সে রাজাকার!!!
কথাটা সত্যি না?
মানুষের মুখের ভাষাতেই তার সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়!!! আর যার মুখের ভাষা খারাপ তার কর্মকান্ড আরো খারাপ হবে। হ্যা, স্বাভাবিকভাবেই তার সাথে জামাত-শিবিরের সংশ্লিষ্টতা থাকবে, বহুগামীতা থাকবে। এবং চরিত্রে থাকবে, সভ্য সমাজে অগ্রহনযোগ্য আচরন!
সেইসাথে, তার জন্মের শুরুতেই নিদর্শন থাকবে। যেমন কোন অসভ্য যদি ব্লগ লেখে, তার পোস্টের শিরোনামে থাকবে শিবির'কে প্রেমিকা বলে সম্বোধন, আর প্রথম লাইনে থাকবে, নিজের ১৪ গোষ্ঠিতে কোন ইন্টার পাশ মানুষ না থাকার ঘোষনা!
তবে, খারাপের ধর্মই খারাপ। এটা নিয়ে বেশি মাথা ঘামানোর প্রয়োজন হয় না। যার যার হিসাব সে সে দিবে, কিন্তু আশ্চর্য্যের বিষয় যারা নিজেদের মানুষ মনে করে তারা কিভাবে রাজাকারের সাথে চলে? কিভাবে রাজাকারের উপস্থিতি মেনে নেয়?
সব ধরনের দর্শনই বলেছে, দুষ্টের দমন প্রয়োজন। এমনকি বৈজ্ঞানিকরাও এর সাথে একমত, যেমন, আইনস্টাইন বলেছেন, এই দুনিয়া খারাপ মানুষের কারনে ধ্বংস হবে না, বরং যারা খারাপকে বাধা দেয় নাই তাদের কারনেই ধ্বংস হবে।
তাই, মানুষের উচিৎ তার সার্কেল মেন্টেইন করা।
পাগলা কুকুর- হিপোক্রেট - রাজাকার- শিবির কর্মি- চরিত্রহীনদের কাছ থেকে সবাই সাবধান থাকুন, ভাল থাকুন!!!
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:৩৬